ফ্লোরবেডের পরিপূর্ণ সৌন্দর্য তখনই সম্ভব, যখন স্থানটি হবে একেবারে ঠিকঠাক। ঘরের ভেতর ফ্লোরবেড যেন খাপছাড়া মনে না হয়, সে জন্য রাখতে হবে জায়গা বুঝে। এ ব্যাপারে ইন্টেরিয়র ডিজাইনার সাবিহা আখতার ইমু জানান, যেকোনো জায়গাই ফ্লোরবেডের জন্য উপযুক্ত নয়। বসার ঘরের যে দেয়ালে জানালা নেই সেই দেয়ালটি বেছে নিন। উল্টো দিকে জানালা থাকলে বিছানায় পর্যাপ্ত আলো-বাতাস আসবে। শোবার ঘর যদি ছোট হয়, সে ক্ষেত্রে আরামদায়ক একটি কর্নার বেছে নিতে পারেন। আর ঘর বড় হলে দেয়াল ঘেঁষে ঘরের মাঝামাঝি জায়গায় ভালো মানাবে ফ্লোরবেড। তবে এ ক্ষেত্রে মাথার কাছে জানালা না থাকা ভালো।
সাজসজ্জা
স্থান নির্বাচন করার পর বেডটি সুন্দর করে সাজানোর পালা। সাজানোর ব্যাপারেও পরামর্শ দিয়েছেন ইন্টেরিয়র ডিজাইনার সাবিহা আখতার ইমু। তিনি বলেন, বসার ঘরে যে দেয়াল ঘেঁষে ফ্লোরবেড রাখবেন তা যদি উজ্জ্বল রঙের হয়, তাহলে দেখতে ভালো লাগবে। বেড সাজাতে বিছাতে পারেন রঙিন চাদর, সঙ্গে রংবেরঙের কিছু কুশন। বসার ঘরের ক্ষেত্রে বালিশের প্রয়োজন নেই, কুশনই যথেষ্ট; তবে শোবার ঘরে দুটি বালিশ রাখতে পারেন। বিছানার চাদরের জন্য নিতে পারেন ব্লক, বাটিক, স্ক্রিনপ্রিন্ট, অ্যাপলিক, লেইস বসানো বা হাতের কাজ করা চাদর। তা ছাড়া আদিবাসীদের পোশাকের ঢঙে বানানো চাদরও আজকাল খুব ফ্যাশনেবল। সঙ্গের কুশনগুলোর রং হিসেবে বেছে নিন চাদরের বিপরীত কালার, যেন তা চাদরের ওপর ফুটে ওঠে। কুশন কাভার ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন ধরনের। খুব সাধারণভাবে সাজাতে চাইলে ব্লক বা স্ক্রিনপ্রিন্টের কাভার ব্যবহার করতে পারেন। আর একটু বৈচিত্র্যময় করার জন্য রাখতে পারেন কুসি-কাঁটার কুশন, কাতান কাপড়ের কুশন, অ্যাপলিকের কুশন, লেইস পুঁতি বসানো কুশন, ডলার বসানো কুশন কিংবা হাতের কাজ করা কুশন। এ ছাড়া বাজারে পাবেন ফাইবারের কুশন, উলের কুশন, সবজি বা ফলের আকৃতির কুশন, যেমন মরিচ, কলা, টমেটো, আনারস ইত্যাদি। বাচ্চাদের কথা মাথায় রেখে এগুলোও দু-একটি রাখতে পারেন ফ্লোরবেডে। তা ছাড়া দু-একটি ছোট সাইজের কোলবালিশও রাখতে পারেন। ফ্লোরবেডটি সুন্দর দেখাতে শুধু বেড সাজালেই হবে না, বেডের চারপাশের সাজটাও মাথায় রাখতে হবে। তাই বেডের সামনে রাখতে পারেন একটি সুন্দর শতরঞ্জি। পাশে ছোট্ট একটি টেবিলে রাখতে পারেন টেবিল ল্যাম্প। ছোট কোনো গাছও রাখতে পারেন প্রকৃতির ছোঁয়া পেতে চাইলে।
সাজসজ্জা
স্থান নির্বাচন করার পর বেডটি সুন্দর করে সাজানোর পালা। সাজানোর ব্যাপারেও পরামর্শ দিয়েছেন ইন্টেরিয়র ডিজাইনার সাবিহা আখতার ইমু। তিনি বলেন, বসার ঘরে যে দেয়াল ঘেঁষে ফ্লোরবেড রাখবেন তা যদি উজ্জ্বল রঙের হয়, তাহলে দেখতে ভালো লাগবে। বেড সাজাতে বিছাতে পারেন রঙিন চাদর, সঙ্গে রংবেরঙের কিছু কুশন। বসার ঘরের ক্ষেত্রে বালিশের প্রয়োজন নেই, কুশনই যথেষ্ট; তবে শোবার ঘরে দুটি বালিশ রাখতে পারেন। বিছানার চাদরের জন্য নিতে পারেন ব্লক, বাটিক, স্ক্রিনপ্রিন্ট, অ্যাপলিক, লেইস বসানো বা হাতের কাজ করা চাদর। তা ছাড়া আদিবাসীদের পোশাকের ঢঙে বানানো চাদরও আজকাল খুব ফ্যাশনেবল। সঙ্গের কুশনগুলোর রং হিসেবে বেছে নিন চাদরের বিপরীত কালার, যেন তা চাদরের ওপর ফুটে ওঠে। কুশন কাভার ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন ধরনের। খুব সাধারণভাবে সাজাতে চাইলে ব্লক বা স্ক্রিনপ্রিন্টের কাভার ব্যবহার করতে পারেন। আর একটু বৈচিত্র্যময় করার জন্য রাখতে পারেন কুসি-কাঁটার কুশন, কাতান কাপড়ের কুশন, অ্যাপলিকের কুশন, লেইস পুঁতি বসানো কুশন, ডলার বসানো কুশন কিংবা হাতের কাজ করা কুশন। এ ছাড়া বাজারে পাবেন ফাইবারের কুশন, উলের কুশন, সবজি বা ফলের আকৃতির কুশন, যেমন মরিচ, কলা, টমেটো, আনারস ইত্যাদি। বাচ্চাদের কথা মাথায় রেখে এগুলোও দু-একটি রাখতে পারেন ফ্লোরবেডে। তা ছাড়া দু-একটি ছোট সাইজের কোলবালিশও রাখতে পারেন। ফ্লোরবেডটি সুন্দর দেখাতে শুধু বেড সাজালেই হবে না, বেডের চারপাশের সাজটাও মাথায় রাখতে হবে। তাই বেডের সামনে রাখতে পারেন একটি সুন্দর শতরঞ্জি। পাশে ছোট্ট একটি টেবিলে রাখতে পারেন টেবিল ল্যাম্প। ছোট কোনো গাছও রাখতে পারেন প্রকৃতির ছোঁয়া পেতে চাইলে।
দরদাম
কুশন ও ছোট কোলবালিশ পাবেন ১০০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে। বালিশের কাভারসহ চাদর পাবেন ৫০০ থেকে ১৫০০ টাকায়। কুশন কাভার ১৫০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্যে
পাবেন।
ফ্লোরবেডের আনুষঙ্গিক সব জিনিস পাবেন গাউছিয়া, নিউ মার্কেটে। একটু ফ্যাশনেবল কিছু পেতে চাইলে যেতে পারেন আড়ং বা যাত্রায়।
কুশন ও ছোট কোলবালিশ পাবেন ১০০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে। বালিশের কাভারসহ চাদর পাবেন ৫০০ থেকে ১৫০০ টাকায়। কুশন কাভার ১৫০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্যে
পাবেন।
ফ্লোরবেডের আনুষঙ্গিক সব জিনিস পাবেন গাউছিয়া, নিউ মার্কেটে। একটু ফ্যাশনেবল কিছু পেতে চাইলে যেতে পারেন আড়ং বা যাত্রায়।
টিপস
* ফ্লোরবেডের জন্য জাজিমের তুলনায় ম্যাট্রেসই বেশি আরামদায়ক।
* অতিরিক্ত কুশন ভালো দেখাবে না, তাই বেডের আকার বুঝে কুশন রাখুন।
* কুশন ও চাদরের রং যেন একই কিংবা কাছাকাছি না হয়, সেদিকে লক্ষ রাখুন।
* শোবার ঘরে যেহেতু বালিশ থাকছে, তাই কুশন রাখুন ছোট সাইজের। আর বসার ঘরে যেহেতু বালিশ থাকছে না, সেহেতু কুশন রাখুন একটু বড় সাইজের।
* ফ্লোরবেডের জন্য জাজিমের তুলনায় ম্যাট্রেসই বেশি আরামদায়ক।
* অতিরিক্ত কুশন ভালো দেখাবে না, তাই বেডের আকার বুঝে কুশন রাখুন।
* কুশন ও চাদরের রং যেন একই কিংবা কাছাকাছি না হয়, সেদিকে লক্ষ রাখুন।
* শোবার ঘরে যেহেতু বালিশ থাকছে, তাই কুশন রাখুন ছোট সাইজের। আর বসার ঘরে যেহেতু বালিশ থাকছে না, সেহেতু কুশন রাখুন একটু বড় সাইজের।
No comments :
Post a Comment